সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমদাদুল হক তালুকদার বলেন, ছিলিমপুর ও দুল্লী গ্রামের ভোটারদের ভোটকেন্দ্র হচ্ছে ছিলিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুই গ্রামের দুজন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ছিলিমপুর গ্রামের চেয়ারম্যান প্রার্থী সালমা আক্তারের কর্মী সমর্থকরা ঘোষনা দেয়,
দুল্লী গ্রামের ভোটাররা এখানে এসে ভোট দিতে হলে প্রকাশ্যে সালমা আক্তারকে ভোট দিতে হবে অন্যতায় তাদেরকে ভোট কেন্দ্রে আসতে দেয়া হবে না। এ নিয়ে দুই গ্রমবাসীর মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। পরে দুল্লী গ্রামের চেয়ারম্যান প্রার্থী হুমায়ুন কবির চৌধুরী বিষয়টি প্রশাসনকে অবহিত করলে প্রশাসনের সহযোগিতায় পুলিশী প্রহরায় দুল্লী গ্রামের ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেন।
দুল্লী গ্রামের বাসিন্দা ভোটার হক মিয়া বলেন, ‘সকালে ছিলিমপুর গ্রামের কিছু লোক আমাদের গ্রামের লোকজনকে ভোট কেন্দ্রে যেতে বাধা দেয়। আমরা বিষয়টি প্রশাসনকে জানাই। পরে ইউএনওসহ প্রশাসনের লোকজন আমাদের গ্রামে আসেন। তাঁরা গ্রামের ভোটারদের সঙ্গে করে কেন্দ্রে নিয়ে যান। পরে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সেখানে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিই।’
কেন্দুয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
কেন্দুয়া উপজেলায় ৯৬টি ভোটকেন্দ্রে ২ লাখ ৭২ হাজার ৩৩২ জন ভোটার রয়েছেন।